পোস্টগুলি

কি অপরাধ তাদের!!

ছবি
বিদেশে গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসছে প্রবাসী শ্রমিকরা, করোনা মহামারীর কারণেও ফেরত আসছে অনেক প্রবাসী শ্রমিকরা। থাকতে হয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টেনে, কোয়ারেন্টেন শেষে নিজ নিজ বাড়িতে যাওয়ার কথা থাকলেও যেতে হয়েছে জেল হাজতে। বিনা কারণে বিনা বিচারে খাটতে হচ্ছে জেল। অন্যদিকে অপরাধীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে মনে হয় অপরাধ দালালরা করে নাই অপরাধ করছে ভুক্তভোগীরাই। এই পর্যন্ত চার ধাপে মোট ৩৮৪ জনকে তুরাগ থানায় জিডি করে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে। আদালত তাদেরকে মুক্তি না দিয়ে সবাইকেই জেল হাজতে প্রেরণ করে। কয়েকবার জামিনের আবেদন করেও প্রবাসী শ্রমিকদের জামিন মেলেনি। কি অপরাধ তাদের কি হবে তাদের ভবিষ্যত আজও মেলেনি তার উত্তর!!

খিচুড়ি রান্না শিখতে বিদেশে যাবেন এক হাজার সরকারি কর্মকর্তা!

ছবি
খিচুড়ি রান্না শিখতে বিদেশে যাবেন এক হাজার সরকারি কর্মকর্তা! বিভিন্ন প্রকল্পের নামে বিদেশে যাওয়া সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য নতুন কিছু নয়। তবে মাঝেমধ্যেই ভিন্নধর্মী কিছু কারণে তাদের বিদেশ যাওয়ার উদ্যোগ আলোচনায় আসে। এবার সরকারি অন্তত এক হাজার কর্মকর্তাকে খিচুড়ি রান্না শিখতে বিদেশ পাঠানোর উদ্যোগ ফের আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে পাঁচ কোটি টাকা। জানা গেছে, এক হাজার সরকারি কর্মকর্তাকে খিচুড়ি রান্না শিখতে বা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে বিদেশে পাঠানোর প্রস্তাব করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। পরিকল্পনা কমিশন থেকে এর অনুমোদন পাওয়ার চেষ্টা করছে অধিদপ্তর। স্কুল ফিডিং কর্মসূচির আওতায় প্রশিক্ষণের জন্য তাদেরকে বিদেশ পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। জনগণের টাকা খরচ করে এ ধরনের সফরের যৌক্তিকতা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। খবরে ডিপিই ও পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানানো হয়েছে, সফরে গিয়ে কর্মকর্তারা এ ধরনের প্রকল্পের জন্য বাজার থেকে কীভাবে দ্রব্যাদি ক্রয় করা হয়, খিচুড়ি রান্নার নিয়ম এবং তা বিতরণের উপায় সম্পর্কে ধারণা নেবেন। প্রাথমিক ও

সৌদিতে অমানুষিক নির্যাতনে লাশ হয়ে ফিরল কিশোরী

ছবি
প্রাথমিক শিক্ষা সনদ অনুযায়ী ১৪ বছরের শিশু উন্মে কুলসুম (১৪)। অথচ পাসপোর্টে বয়স বানানো হয়েছে ২৫। এরপর তাকে গৃহকর্মী হিসেবে পাঠানো হয়েছিল সৌদি আরবে। কিন্তু দুই বছরের মাথায় লাশ হয়ে পরিবারের কাছে ফিরেছে মেয়েটি।  গত ৯ আগস্ট সৌদি আরবের কিং ফয়সাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ১২সেপ্টেম্বর তার লাশ দেশে আসে। পরিবারের দাবি, যে বাড়িতে কাজ করতেন সেই বাড়ির নিয়োগকর্তা ও তার ছেলে মারধর করে তাঁর দুই পা, হাত ও কোমর ভেঙ্গে দিয়েছে। এরপর একটি চোখ নষ্ট অবস্থায় তাকে রাস্তায় ফেলে গেছে। এরপর সৌদি পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।  দেশে থাকতে ২০১৭ সালে প্রাথমিক নূরপুর লাহাজুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নেয় কুলসুম। সনদপত্র অনুযায়ী সেখানে তাঁর জন্মতারিখ ২০০৬ সালের ২৪ ডিসেম্বর। পরিবারও বলছে ২০০৬ সালেই জন্ম মেয়েটির। কিন্তু তাঁর পাসপোর্টে জন্মতারিখ উল্লেখ করা ১৩মার্চ ১৯৯৩।  কুলসুম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম ও নাসিমা বেগমের মেয়ে। তিন বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলো মেয়েটি।কুলসুমকে নিযার্তনের বিষয়টি উ

দালালরা মুক্ত আকাশে

ছবি
ইলিয়াছ হাওলাদার: ভিয়েতনাম হঠাৎ করেই শুরু হয়েছে মানব পাচারকারী চক্রের দাপট বাংলাদেশ থেকে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে শুরু করছে প্রতারণার নতুন ফাঁদ ওদের ফাঁদে যে পড়ছে সেই বিপদে পড়েছ ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে বলছে কাজের ভিসা এমনকি সবাইকে দিয়েছে জনশক্তি  ব্যুরোর ছাড়পত্র। কিন্তু ভিয়েতনাম যাওয়ার পরই সকলের পাসপোর্ট নিয়ে যায় দালালরা শ্রমিকদের করে বন্দি। শুরু হয় খেয়ে না খেয়ে দিনযাপন কারো কারো দিতে হয়েছে মুক্তিপণ। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ দূতাবাসে বার বার যোগাযোগ করেও কোন সমাধান পায়নি প্রবাসী শ্রমিকরা। কষ্ট সহ্য করতে না পেরে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে আন্দোলন করতে বাধ্য হয় তারা, আর এই আন্দোলনই হয়ে গেল তাদের জেল। ২১ এজেন্সির বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগে প্রমানিত হওয়ার পরও মানব পাচারকারী দালালদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এইদিকে পাচারের শিকার হয়ে শারীরিক মানসিক আর্থিক সহ অনেক যন্ত্রনা সহ্য করে দেশে এসে থাকতে হয়েছে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টেনে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টেন শেষে তাদের নিজ নিজ বাড়িতে যাওয়ার কথা থাকলেও ঠাই হয়েছে জেল হাজতে। অপরাধ করলো কারা? আর শাস্তি ভোগ করে কারা?? এ

বিনা বিচারে প্রবাসী কর্মীরা জেলে

ছবি
এমপি হয়ে মানবপাচার করলে দেশের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হয় না, তখন তারা বলেন, এখনো অভিযোগ পাননি। কিন্তু নিপীড়িত হয়ে প্রবাসীরা প্রতিকার চাইতে দূতাবাসে গেলে ভাবমুর্তি ক্ষুন্নকারী! আচ্ছা বলেন তো বঙ্গবন্ধুকে হত্যা থেকে শুরু করে আজকের লুটপাট কিংবা বিদেশে টাকা পাচার। কোনদিন কোন সাধারণ মানুষ কী রাষ্ট্রের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করেছে? নাকি ক্ষুন্ন করেছেন আপনারা যারা কোন না কোনভাবে ক্ষমতায় ছিলেন!